যে পুরো আইস্ক্রীম মুখে পুরে চুষছিলো সেই বিবাহিত।
কিন্ডারগার্টেনে তরুনী টিচার ক্লাসে খেয়াল করলেন যে এক ছাত্র বেশ অমনোযোগী। তাকে দাড় করিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “ বলো একটি ডালে তিনটি পাখি বসে আছে। তুমি একটি বন্দুক দিয়ে একটি পাখিকে গুলি করলে সেখানে আর কয়টি পাখি থাকবে?”
ছাত্রঃ একটিও না।
ম্যাডামঃ কেন?
ছাত্রঃ ম্যাডাম আমি যদি বন্দুক দিয়ে গুলি করি তাহলে গুলির শব্দে সবগুলো পাখি উড়ে যাবে।
ম্যাডামঃ তুমি যেভাবে চিন্তা করেছো তা আমার পছন্দ হয়েছে। কিন্তু সঠিক উত্তর হবে আর দুইটি পাখি থাকবে।
ছাত্রঃ আচ্ছা ম্যাডাম একটি আইস্ক্রীম পারলার থেকে তিনজন যুবতী হাতে আইস্ক্রীম নিয়ে বের হল। তাদের একজন হাল্কা কামড় দিয়ে দিয়ে আইস্ক্রীম খাচ্ছিল। আর একজন চেটে চেটে খাচ্ছিল। আর শেষজন পুরো আইস্ক্রীম মুখে পুরে চুষছিলো। বলুন দেখি তাদের মধ্যে কে বিবাহিত?
ম্যাডাম কিঞ্চিত বিব্রত হয়ে বললেন, “ যে পুরো আইস্ক্রীম মুখে পুরে চুষছিলো সেই বিবাহিত। “
ছাত্রঃ আপনি যেভাবে চিন্তা করেছেন তা আমার পছন্দ হয়েছে। কিন্তু সঠিক উত্তর হবে যার হাতে ওয়েডিং রিং ছিল সেই বিবাহিত।
ঐ শালা খুব মজা লুটেছে
মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ।
রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই। ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ যাওয়ার মত পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায় দেখতে।
পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা, জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ। ঘন্টাখানেক আদরসোহাগের পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে।
গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো।
তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো, ‘আরে ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।’
‘তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে?’
‘একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে।’
ভায়াগ্রা ভায়োলেন্স
ভোরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘নাস্তা করবে না? ডিম পোচ আর টোস্ট, সাথে আপেল আর কড়া এক কাপ কফি?’
স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’
দুপুরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘লাঞ্চ করবে না? মুরগির সুপ, সালাদ, আর তার সাথে চিজ স্যান্ডউইচ নাহয়?’
স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’
সন্ধ্যেবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘ডিনার করবে না? যাও না গো, চিকেন ফ্রাই নিয়ে এসো, দুমিনিট লাগবে, ঐ মোড়ের কাবাবের দোকানে পাবে। কিংবা পিজার অর্ডার দিই ফোন করে?’
স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’
মহিলা এবার চটে গিয়ে বললেন, ‘তাহলে নামো আমার ওপর থেকে। ক্ষিদেয় পেট জ্বলছে আমার, কিছু খাবো!’
নান ও সৈনিক
এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।
“সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!” বললো সে।
“ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?” খোনা গলায় বললেন নান।
“আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?” জানতে চাইলো সৈন্য।
“নিশ্চয়ই।” সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।
খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।
“সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?”
“হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।”
পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।
আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, “সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!”
নান বললেন, “ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।”
সৈন্য বললো, “ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!”
নান বললেন, “বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না …।”
ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন
ছোট্ট বাবুর ক্লাসে নতুন শিক্ষিকা মিস মিলি এসেছেন। তিনি প্রথমেই সকলের সঙ্গে পরিচিত হবেন। কাজেই বাচ্চাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে বললেন, ‘ছোট্ট সুজি, তোমার বাবা মা কী করেন?’
‘আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী, আর মা একজন ডাক্তার।’
মিষ্টি হেসে মিস মিলি বললেন, ‘ছোট্ট টুনি, তোমার বাবা মা কী করেন?’
‘আমার বাবা একজন শিক্ষক, আর মা একজন উকিল।’
‘বাহ! ছোট্ট বাবু, তোমার বাবা মা কী করেন?’
বাবু বলল, ‘আমার বাবা মারা গেছেন, আর মা একজন পতিতা।’
মিস মিলি রেগে আগুন হয়ে প্রিন্সিপালের কাছে পাঠালেন বাবুকে। মিনিট পাঁচেক পর ছোট্ট বাবু ফিরে এল।
‘তুমি প্রিন্সিপালকে বলেছ, তুমি আমার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছ?’
‘জ্বি মিস।’ বলল বাবু।
‘তিনি কী বললেন?’
‘বললেন, আমাদের সমাজে কোনও কাজই তুচ্ছ নয়। তারপর আমাকে একটা আপেল খেতে দিলেন, আর বাসার ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন।’
শাড়ি খুলে ফেললে বয়স বেড়ে যায়
সেলসম্যান একটা শাড়ি দেখিয়ে মহিলাকে বললেন, আপা, এটা নিয়ে যান। এটা আপনাকে খুব সুন্দর মানাবে। পরলে মনে হবে আপনার বয়স কমে গেছে। মহিলা শাড়িটা ফেরত দিয়ে বললেন, না ভাই, যে শাড়ি খুলে ফেললে বয়স দশ বছর বেড়ে যায়, সে শাড়ি আমার দরকার নেই।
আর না ঘুরে
স্বামী: ঢুকছে?
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: ব্যাথা পাও?
স্ত্রী: না
স্বামী: ভালো লাগছে?
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।
ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি
এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল ।
ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ?
পাগল : আমি ! সত্যি বলব ?
ডাক্তার : বলুন ।
পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে ।
ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ?
পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ?
ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো ।
ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব ।
ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ?
পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে ।
ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ?
পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি ।
ডাক্তার : তারপর ?
পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি ।
ডাক্তার : নিয়ে যাও পেসেন্টকে । বন্ধ করে রাখ ওকে । হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর । নো ইমপ্রুভমেন্ট ।
দাদী নাতনী
দাদী নাতনী একসাথে প্রসাব করতে বসেছে । দাদীর ছর ছর শব্দ করে প্রসাব অথচ নাতনীর শব্দ হয় না ।
নাতনীঃতুমি প্রসাব করলে ছর ছর করে আমার করে না কেন?
দাদীঃ আমি পর্দা ফাটিয়ে নিয়েছি তাই।
নাতনীঃ পর্দা কিভাবে ফাটায় ?
দাদীঃ ছেলেদের দিয়ে ফাটাতে হয় । আমাকে তোর দাদা ফাটিয়ে দিয়েছে ।(এক ভাদাইমা পোলা তাদের সব কথা শোনে ফেললো)
পরের দিন বাড়ীতে কেউ নেই নাতনী একাই বাড়ীতে ভাদাইমা পোলা এই সুযোগ নিলো ।
ভাদাইমা ফেরী ওয়ালা সেজে ওই বাড়ীর পাশ দিয়ে যেতে যেতে
ভাদাইমাঃ ভোদার পর্দা ফাটাবেন ….ভোদার পর্দা ।
নাতনীঃ দৌড়ে এসে এইযে আমারটা ফাটাবো কত দিতে হবে?
ভাদাইমাঃ ৩০ মিনিট ফাটালে ২০০ টাকা পুরোপুরি এক ঘন্টা ফাটালে ৫00 টাকা ।
নাতনীঃ এক ঘন্টায় ফাটাবো ।
ভাদাইমাঃ ঘরে চলুন .ঘরে যেয়ে ইচ্ছে মত চুদে দিলো ।
নাতনীঃ দারুন লাগলো দেখি প্রসাব করে ছর ছর করি কিনা । ওঃ দাদীর মতই হয়েছে এই তোমার ৫০০টাকা ।এখন থেকে মাঝে মধ্য পর্দা ফাটাবো তুমি আসবা । পরে আবার দাদীর সাথে প্রসাব করতে বসেছে।
নাতনীঃ আজ তোমার মত শব্দ হচ্ছে না দাদী?
দাদীঃ হ্যাঁ,তা কি ব্যাপার এমন করলি কিভাবে?
নাতনীঃ আজ পর্দা ফাটানোর ফেরিওয়ালা এসেছিল ওকে দিয়ে ফাটিয়েছি । যা আরাম লেগেছে । আগে জানলে আগেই ফাটাতাম ।
দাদীঃ মাগী তুই করছস কি ?
লিঙ্গ
একদল বিশেষঞ্জ গেল রাষ্টপতি প্রতিভা পাতিলের কাছে
বিশেষঞ্জ দলঃ ম্যাডাম কাঠাল কোন লিঙ্গ
প্রতিভাঃ এটা আমি জানিনা তবে রাষ্টীয় গবেষক দলকে বলে দিচ্ছি তারা বলে দিবে ।
কিছু চলে গেল কোন উঃ এলোনা এবার গেল বুশের কাছে
বিশেষঞ্জ দলঃ মিঃ বুশ কাঠাল কোন লিঙ্গ ?
বুশঃ যেহেতু কাঁঠালের বিচি আছে তাই কাঠাল পুঃ লিঙ্গ ।
এবার তারা দাঙ্গাবাজকে লাঠি দিয়ে পেটাতে দেখে আবার গেল প্রতিভা পাতিলের কাছে
বিশেষঞ্জ দলঃ আচ্চা ম্যাডাম দাঙ্গাবাজরা কোন লিঙ্গ
প্রতিমা পাতিলঃ আমি জানিনা তবে স্বরাষ্টমন্ত্রীর কাছে যান।
স্বরাষ্ট মন্ত্রী পারল না .আবার গেল বুশের কাছে
বিশেষঞ্জ দলঃ মিঃ বুশ দাঙ্গাবাজরা কোন লিঙ্গ?
বুশঃ যেহেতু দাঙ্গাবাজদের লাঠি থাকে তাই এরাও পুঃ লিঙ্গ ।
এবার আবার গেল রাষ্ট পতির কাছে
বিশেষঞ্জ দলঃ আইন কোন লিঙ্গ
প্রতিভা পাতিলঃ জানিনা।
এবার গেল বুশের কাছে
বুশঃ যেহেতু আইনের ফাক আছে তাই স্ত্রী লিঙ্গ ।
-
Blogger Comment
-
Facebook Comment
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
0 comments :
Post a Comment