//]]>
News
Loading...

যৌন সমস্যা আসলে কি ??যৌন সমস্যার ডাক্তারি সমাধান

যৌন সমস্যা আসলে কি ??যৌন সমস্যার ডাক্তারি সমাধান
আমি যৌন বিশেষজ্ঞ নই তারপরও মাঝে মাঝে পরিচিত ডাক্তার রা কিছু যৌন সমস্যার কথা জানায়। অনেকে সমস্যাগুলোর সমাধান করতে না পেরে নানামুখি অপচিকিৎসার দ্বারস্থ হয়ে নিজের ক্ষতি করে বসছে।
সমস্যা ১‍:আমার যৌন ক্ষমতা কম।

সমাধানঃ ক্ষমতা কম বলতে সাধারণত সবাই বেশীক্ষণ ইন্টারকোর্স (মিলন) করতে না পারাকে ইন্ডিকেট করেন। এটা কোনো সমস্যা নয়। ইজেকশন (বীর্জশ্খলন) মানসিক প্রক্রিয়া দ্বারা প্রভাবিত হয়। উত্তেজিত অবস্থায় দ্রুত ইজেকশন হয় আবার টেনশনে বা অন্যমনস্ক থাকলে দীর্ঘ বিরতির পর ইজেকশন হয়। প্রাকটিসের মাধ্যমে রোগী নিজেই সমস্যার সমাধান করতে পারেন।
সমস্যা ২‍ (ক)‍ আমার মাস্টারবেট (হস্তমৈথুন) করার অভ্যাস আছে। এজন্য আমার সেক্স পাওয়ার কমে যাচ্ছে।শরীর দুর্বল হচ্ছে।
সমাধানঃ মাস্টারবেটকে সাধারণ ঘটনা হিসেবে মেডিকেল সাইন্সে বিবেচনা করা হয়। ক্লিনিক্যালী এর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পাওয়া যায়নি। বরং কিছু কিছু চিকিৎসা বিজ্ঞানী একে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং টেস্টিস ক্যানসারকে প্রতিরোধ করে বলে মত দিয়েছেন।
মাস্টারবেটের সাথে সেক্স পাওয়ার কমার কোনো সম্পর্ক নেই। শারীরিক দুর্বলতা সৃষ্টির ক্ষেত্রে ক্লিনিক্যালি এর কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে ধর্মীয় বিবেচনায় এটা নিষিদ্ধ।
সমস্যা ২ (খ) ‍: মাস্টারবেট (হস্তমৈথুন) করার ফলে ব্রণ হয়, হাতে পায়ে লোম গজায় কথাটা কি সত্য?
সমাধানঃ‍ পুরোপুরি ১০০ ভাগ মিথ্যা কথা।
সমস্যা ৩‍‍: আমি ২/১ মিনিটের বেশী স্পার্ম ধরে রাখতে পারি না, আমার কি চিকিৎসার দরকার?
সমাধানঃ‍ না দরকার নেই। উত্তেজিত অবস্থায় ২-১ মিনিটেই ইজেকশন (বীর্জশ্খলন) হতে পারে যা স্বাভাবিক অবস্থায় আরো দেরীতে হয়। মাস্টারবেশন ও সেক্স দুটো ভিন্ন জিনিষ। মাস্টারবেশনের সময় শুধু কামভাব নিবারিত হয় বলে দ্রুত বীর্যশ্খলন হয় কিন্তু সেক্স ভালোবাসার সাথে রিলেটেড। বিয়ের পর ১ম ১মাস আপনি এধরণের সমস্যায় পড়তেপারেন তবে প্রাকটিসের মাধ্যমে নিজেই তা সারিয়ে ফেলতে পারবেন। চিকিৎসার দরকার হবে না।

সমস্যা ৪‍‍: নরমাল সেক্স টাইম কত? কতক্ষণ সেক্স করলে কোনো মেয়েকে সেটিসফেকশন দেয়া সম্ভব?
সমাধানঃ‍ মেয়েদের সেক্সের ধরণ ও ছেলেদের ধরণ আলাদা। ছেলেদের সেক্স বীর্জপাতের সাথে সম্পর্কিত, মেয়েদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা মানসিক। ক্লাইটোরিয়াস নামের একটি অংশ মেয়েদের উত্তেজনা প্রদান করে। একটি নির্দিষ্ট সময় পর উত্তেজনা প্রশমিত হয় ব্যাপারটিকে অর্গাজম বলে। মেয়েদের ক্ষেত্রে টাচিং, রাবিং, ‍কিসিং ইত্যাদি প্রাথমিক ঘটনা থেকেই সেক্স শুরু হয়। উত্তেজিত থাকলে তারা ২-১ মিনিটেই সেটিসফেকশন পেতে পারে। উত্তেজনা না থাকলে ঘন্টার পর ঘন্টা তারা আনসেটিসফাই থাকতে পারে। তাদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো ধরাবাধা সময় নেই।
সমস্যা ৫:‍ মাঝে মাঝে আমার পেনিস দিয়ে পিচ্ছিল কিছু তরল বের হয়। এটা কি সমস্যা?
সমাধানঃ‍ না সমস্যা নয়। বাংলায় এগুলোকে যৌনরস বলে। উত্তেজিত অবস্থায় এটা বের হয়ে পেনিসকে পিচ্ছিল করে যাতে পেনিস সহজে ভ্যাজাইনাতে প্রবেশ করে।

সমস্যা ৬:‍‍ বিবাহিত জীবনে সুখি হবার উপায় কি?
সমাধান ৬:‍ সঠিক ট্রিকস জানা থাকলে যেকেউ সুখি হতে পারে। টোটকা ওষুধ বা ভায়েগ্রা জাতীয় মারাত্মক ক্ষতিকর কোনো ওষুধ সেবন করবেন না। একটি সার্থক সেক্স অনেকাংশেই নির্ভর করে উভয়ের ভালোবাসার উপর কারণ পুরো ব্যাপারটি মানসিক। যৌন জীবনে বিশ্বস্থ থাকুন। সিফিলিস ও এইডসের মত ভয়াবহ রোগ থেকে দূরে থাকুন

নারী পুরুষের যৌন উত্তেজনা
নারী পুরুষের যৌন উত্তেজনার ধারা পৃথিবীব্যাপী একই রকম। অর্থাৎ পৃথিবীর যে কোনো দেশে নারী পুরুষ একই রকমভাবে যৌন উত্তেজিত হয় এবং যৌনমিলনে অংশগ্রহণ করে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আলোচনা যৌনতার ব্যাপারটি উল্লেখ হয়ে থাকে। পৃথিবীব্যাপী যৌনতার উপর গবেষণা এবং আলোচনা হয় ব্যাপকভাবে । আমেরিকান বিখ্যাত কিনসে ইনস্টিটিউট নারী পুরুষের যৌনতার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে। যৌনতা হলো নারী পুরুষের দৈহিক মিলন প্রাণিজগতের অন্যান্য প্রাণীর মতো নারী পুরুষের যৌনতা বাহ্যিকভাবে প্রকাশ্য নয়। বরং নারী পুরুষের যৌনমিলন এবং যৌনতা সংঘটিত হয় সুস্থ সুন্দর পরিবেশে। পৃথিবীর আদি থেকে চলে আসা একটি সংস্কৃতি হলো যৌন সংস্কৃতি। এই যৌন সংস্কৃতি প্রতিটি পুরুষ এবং নারীর জীবনের খুব আদৃত একটি অংশ। নারীর সাথে পুরুষের দৈহিক মিলনের সময় নারী উত্তেজিত হয় এবং পাশপাশি পুরুষের ও যৌন উত্তেজনা আসে। পুরুষের স্পর্শের প্রথম থেকেই নারীর ভেতরে যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। নারীর শরীর কেপে উঠতে পারে যা খুব সামান্য সময় ধরে অনুভূত হয়। যৌনমিলনের সময় নারীর দেহ এবং পুরুষের দেহের প্রধান যে পরিবর্তন হয় তাহলো উভয়েরই শারীরিক চাপ বৃদ্ধি পায়, রক্তের চাপ বাড়ে, শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং উভয়েই চূড়ান্ত আনন্দের জন্যে অস্থির হয়ে উঠে । নারীর যৌন জীবন পুরুষের চেয়ে অপোকৃত । নারীর যৌনতার সংস্কৃতিতে বোধ করি পুরুষের চেয়ে আলাদা। নারীর যৌন আগ্রহ, ইচ্ছা যৌনতার চরম আনন্দ ইত্যাদি প্রতিটি পর্বে পুরুষের চেয়ে স্বতন্ত্র অবস্থার সৃষ্টি করে। যৌন উত্তেজনার সময় অন্যান্য যে পরিবর্তনগুলো লণীয় হয় সেগুলো হলো।
স্তনবৃন্তের ফুলে উঠা।
স্তনের আকার বড় হয়ে যাওয়া।
শরীরে যৌন ঝলকের উপস্থিতি।
নারীর ক্ষেত্রে কিটোরিসের রঙের পরিবর্তন।
পুরুষের ক্ষেত্রে লিঙ্গের মাথার রঙের পরিবর্তন।

মেয়েদের যৌনতা
ছেলেরা মেয়েদের যৌনতা নিয়ে খুব কম তথ্য জানে। চটিগুলো পড়লে সেটা বোঝা যায়। চটি লেখক এবং মন্তব্যকারীদের অনেকে মেয়েদের সাথে চোদাচুদি থাক দুরের কথা কোনদিন মেয়েদের বাস্তব ভোদা দেখেছে কি না সন্দেহ। মেয়েদের সমন্ধে ওনাদের জ্ঞান মনে হয় পর্ন আর ইন্টারনেটের চটি থেকে নেওয়া। যাহোক সবার সুবিধার্থে কিছু তথ্য দিলামঃ 
১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে চোদাচুদি করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস না চুদে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম চোদাচুদির চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে চোদার চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন মাল বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে। মেয়েদের "মাল আউট" বলে কিছু নেই। কেউ যদি দাবী করে তাহলে সে মিথ্যা বলছে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য চোদাচুদির কোন দরকার নেই।
৬. ভোদায় ধোন ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা ধোনের চেয়ে মোটা ধোনে মজা বেশী। লম্বা ধোনে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের ভোদার সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, ধোনের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় ধোনের দরকার হয় না। বাচ্চা পোলার ধোনেও এই মজা দিতে পারে।
Share on Google Plus

About Sakir

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 comments :

Post a Comment